Monday, June 28, 2021

খুনী দ্যা মাস্টার মাইন্ড---পর্ব:১৯--RAJA Bhuiya.

রহস্যময় মাফিয়া সিরিজ



“ খুনী দ্যা মাস্টার মাইন্ড ”

লেখক: RAJA Bhuiyan. 


পর্ব : ১৯

..............


“হ্যাঁ এবং না কথা দুটো সবচেয়ে পুরনো এবং সবচেয়ে ছোট। কিন্তু এ কথা দুটো বলতেই সবচেয়ে বেশি ভাবতে হয়” 

যেমন এখন নুসরাত রাফিকে এমন একটা প্রশ্ন করেছে যা শুনে সে হতভম্ব হয়ে যায়। 


• কিরে এমন করে মুর্তির মতো করে দাঁড়িয়ে আছিস কেন। যা বলছি সেটার উওর দে।(নুসরাত) 


• রাফি ঠিক বুঝে উঠতে পারছে না যে কি উত্তর দিবে কারণ নুসরাতের এই প্রশ্নের জবাব রাফির কাছে নেই,,সে কিছু না বলে মাথাটা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে।


• নুসরাত নিজের রাগ টা কে কন্ট্রোল করে বলে -- আরেক বার বলছি,, কাল রাতে তুই কোথায় গিয়েছিলি আবারো এত রাতে, উত্তর দে।(নুসরাত) 


• রাফি মাথাটা নিচু করেই জবাব দেয়-- আসলে আপু আমি মাঝেমধ্যেই রাতে হাঁটতে বের হই।(রাফি)


• সেটাই তো জিজ্ঞেস করলাম এত রাতে কই হাঁটতে বের হস।(নুসরাত) 


• আপু আমি বাসার কাছ দিয়েই হাটা হাটি করি,,বেশি দূর কোথাও যাই না।(রাফি)


• নুসরাত ঠিক বুঝতে পারছে রাফি মিথ্যা কথা বলছে। কিন্তু রাফিকে বুঝতে দেওয়া যাবে না যে সে এটা ধরতে পেরেছে। তকে যেন আর না দেখি রাতে বেলা বাসা থেকে বেড়িয়ে হাটা হাটি করতে,, তুই এখন যা এখান থেকে। (নুসরাত) 


• রাফি তার মাথাটা নাড়ায় যার মানে হলো হ্যাঁ, সে আর রাতে বাহিরে যাবে না। রাফি পিছনের দিকে ঘুরে চলে যাচ্ছিলো তখন পিছন থেকে শুনতে পায়..রক্তের খেলায় সবাই ই উন্মাদ কেউ রক্ত দেখে মজা পায় আবার কেউ....আর কিছু শুনতে পায় না রাফি এর আগেই পিছন থেকে হাসির আওয়াজ আসতে থাকে রাফি পিছনে ফিরে তাকায় দেখে নুসরাত হাসতেছে। 


...


ষাট ওয়াটের একটা বাল্বে হলদে আলোয় নিস্তব্ধত বদ্ধ রুমটা ছেয়ে গেছে। রুমের ভিতর একটা ছেলেকে বেধে রাখা হয়েছে পরনে তার পুলিশের পোশাক,, মনে হচ্ছে অনেকক্ষন ধরে কেউ তাকে ভালো করেই আঘাত করছে যার কারণে সবুজ রঙের শার্টের চার টা বুতাম খোলা ভিতরের সাদা গেঞ্জি টা ভালো করেই বুঝা যাচ্ছে। মুখ দিয়ে সামান্য রক্ত জমাট বেঁধেছে মনে হয় অনেকক্ষন আগে কেউ চার থেকে পাঁচ টা ঘুশি দিয়েছে,,রক্ত গুলো জমাট বেঁধে কালো হয়ে গেছে। লম্বা লম্বা এলোমেলো চুল,, লম্বা চুলের সামনের ডান পাশে হালকা করে রঙ করা।ছেলেটা কে অনেক গুলো ড্রাক্সের ইনজেকশন পুশ করা হয়েছে যার কারণে সে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন হয়ে গেছে। সেই ছেলেটা আর কেউ না সয়ং রাজ নিজেই। 


কিছুক্ষন পর তিনটা ছেলে রুমের ভিতর প্রবেশ করে। কালো মোটা করে ছেলেটা নাম পলাশ তার হাতে একটা ছোট বালতি টে করে পানি নিয়ে এসেছে সেই পানি সোজা রাজের মুখে মারে।


* হঠাৎ করে মুখের উপর তরল জাতীয় কিছু পড়ায় রাজ আস্তে আস্তে চোখ মেলে তাকায়। চোখ খুলা মাএ ষাট ওয়াটের বাল্বের হলদে আলো রাজের চোখে এসে পরে যায় কারণে রাজ আবার চোখ জোরা বন্ধ করে ফেলে। কিছুক্ষন পর আবার চোখ খুলার পর সে নিজেকে একটা চেয়ারের সাথে বাঁধা অবস্থায় নিজেকে আবিষ্কার করে,, রাজ হাত গুলো নাড়ানোর চেষ্টা করলে তা আর পারে না কারণ তার হাত গুলো মোটা শক্ত রশি দিয়ে বাঁধা। রাজের কেমন যেন মাথাটা ঘুর ঘুর করছে,, অধিক পরিমাণে ড্রাক্স রাজের শরীরে প্রবেশ করানো হয় যার কারণে তার এমন মনে হচ্ছে।  রাজ সামনে তাকিয়ে দেখে।  একটা মধ্যে বয়সী ছেলে পায়ের উপর পা তুলে বসে সিগারেট টানছে, দুইজন ছেলে তার পিছনে দাঁড়িয়ে আছে বাকি একজন রাজেরর পিছনে দাঁড়িয়ে আছে। রাজ মনে করার চেষ্টা করছে সকালে যখন সে পুলিশ স্টেশন যাচ্ছিলো তখন কেউ তার গাড়িটা থামিয়ে তার কাছে আসে রাজ কিছু বলার আগে সেই ব্যক্তি রাজকে অজ্ঞান করে ফেলে। চেয়ারে বসে থাকা রিয়াদ নামের ছেলেটা তার সামনের  থাকা টেবিলের উপর পা দুটো তুলে রাখে। আর  রাজকে উদ্দেশ্য করে বলে- কি রে আমাকে চিনতে পেরেছিস আমি মেয়র শহীদ এর বড় ভাই এর ছেলে রিয়াদ,, সজিবের আপন বড় চাচাতো ভাই। চাচা সজিবের খুনি হিসেবে তকে সনাক্ত করেছে তুই নাকি অনেক সাহসী আবার চাচার সাথে বড় বড় কথা বলছিস। তাই তকেই নাকি চাচার সন্দেহ লাগছে,, এখানে তকে মেরে গেলে কেউ জানবে না একটা কাক পক্ষিও জানবে না। তা পুলিশ পুলিশের মতো থাকবি,,আবার রাজনৈতিক নেতাদের সাথে তর্কাতর্কি করিস কেনো।  এখন তুই বল সজীব কে কেনো মেরেছিস কি দোষ করেছিল তর সাথে যার কারণে সজীব কে মেরে দিলি। 


• রাজ মুখ দিয়ে কেনো শব্দ করে না,, সে জোরে জোরে কয়েকটা শ্বাস ছাড়ে। এভার সে ভীতু গলায় বলতে থাকে-- আমি সজীব কে মারি নি।(রাজ)


• রিয়াদের হাতের ইশারায় পিছন থেকে কালাম নামের ছেলেটা একটা স্টীক এনে তার হাতে দেয়। রিয়াদ কিছু না বলেই হঠাৎ করেই বারি মারে রাজের হাঁটুর মাঝ বরাবর,, রাজ চোখটা বন্ধ করে ব্যথা টা সহ্য করে নেয়। রাজ কোনো প্রতি উওর করে না কারণ সে জানে “বুদ্ধিমানেরা তখন কথা বলে যখন তাদের কিছু বলার থাকে” কিন্তু রাজের এখানে বলার কিছু নেই তাই সে চুপ করে বসে আছে। রিয়াদ এটা দেখে স্টীক টা দিয়ে আবার বাম পায়ের হাঁটুর মধ্যে স্ব জোরে বারি মারে। রাজের কাছে মনে হচ্ছে এই একই জায়গায় প্রথমে আঘাত করা হয়েছে।  রাজ এই বার ও নিরবে ব্যথা টা সহ্য করে নেয়। রিয়াদ যেন  রাজের এই নিরবতা সহ্য হয় না তাই সে বলতে থাকে -- কিরে তর কি কোনো ব্যথা অনুভব হচ্ছে না তুই কিভাবে চুপ করে আছিস।


• রাজ কিছু না বলে ব্যথার মধ্যেও মুচকি হাসে। যার মানে হচ্ছে তুমি যতই দুর্বল হও না কেনো শক্রুর সামনে তা প্রকাশ করা যাবে না। তুমি যত দুর্বলতা প্রকাশ করবে সামনে থাকা শক্রু তত বেশি অত্যাচার করবে তুমার উপর। 


• রিয়াদ টেবিলের উপর থাকা সিগারেটের পেকেট থেকে একটা সিগারেট জ্বালায় দুই টা টান দিয়ে সব ধোঁয়া গুলো রাজের মুখের উপর ছাড়ে। রাজ কাশতে শুরু করে এটা দেখে রিয়াদ জ্বলন্ত সিগারেট টা রাজের বাম হাতের উপর চেপে ধরে।  রাজের মুখ থেকে হালকা জোরে ‘ আহ্ ’ করে একটা শব্দ হয়। এটা দেখে সবাই উচ্চ সরে হাসতে থাকে।


• বুদ্ধিমান সবসময় কথা বা কাজের আগে চিন্তা করে। আর বোকারা চিন্তা করে কাজের পরে। রাজ এই কথাটা চিন্তা করে মুচকি হাসছে। 


• রিয়াদের কাছে রাজের এই এই মুচকি হাসি টা যেন আর সহ্য হচ্ছে না। তাই সে রেগে বলে- কিরে তুই কি দিয়ে তৈরী, এত অত্যাচার করছি তবুও কিভাবে তুই হাসছিস।(রিয়াদ)


• রাজ বড় করে একটা শ্বাস নিয়ে বলে- তুই কি জানিস  রাগ,অভিমান ও অভিযোগ বোকা ও দূর্বলরা করে। বুদ্ধিমানরা পরিস্থিতি পরিবর্তনে বুদ্ধি ও কৌশল প্রয়োগ করে।(রাজ)


• তাহলে তুই কি এখন নিরবতা পালন করে বুদ্ধিমতার পরিচয় দিবি বলেই রিয়াদ রা মিলে হাসতে থাকে। 


• রাজ জানে শক্রুকে যত বেশি রাগাবে তত বেশি সে দুর্বল হয়ে যাবে তার বুদ্ধি কাজ করা বন্ধ করে দিবে। তাই সে রিয়াদ কে রাগানোর জন্য বলছে, রিয়াদ তুই কি জানিস পারমাণবিক বোমা বিস্ফোরণ ঘটলে মুহূর্তের মধ্যে প্রচন্ড পারমাণবিক শক্তি মুক্ত হয় এবং ভয়াবহ ধ্বংসলীলার সৃষ্টি করে। ( রাজ) 


• রিয়াদ প্রশ্ন বোধক দৃষ্টিতে চেয়ে রাজকে প্রশ্ন করে ফেলে-- এই কথা গুলো দ্বারা কি বুঝাতে চাইছিস সেটা খুলে বল।( রিয়াদ) 


• রাজ দেখতে পারছে রিয়াদ উত্তর টা শুনার জন্য কেমন যেন করে তাকিয়ে আছে।  হিহিহিহিহি....বলবো সব বলবো আগে আমাকে একটা সিগারেট জ্বালিয়ে দে। মনের সুখে টানবো আর তর প্রশ্নের জবাব দিবো। (রাজ)


• রিয়াদ ভালো করে বুঝতে পারছে রাজের মাথায় কোনো সমস্যা আছে,, কেমন যেন সাইকো টাইপের ছেলে। সে আর কিছু না ভেবে পেকেট থেকে একটা সিগারেট  জ্বালিয়ে রাজের দিকে এগিয়ে দেয়।


• রাজ অসহায় দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে রিয়াদের দিকে, হাত দিয়ে ইশারা করে,, যার মানে হচ্ছে রাজের হাত বাঁধা সে হাত বাঁধা অবস্থায় সিগারেট টানতে পারবে না। 


• রিয়াদ পলাশ কে বলে-- পলাশ সালার ডান হাতের বাঁধন টা খুলে দে। রিয়াদের কথা মতো পলাশ রাজের ডান হাতের বাঁধন খুলে দেয়। ‘ নে এবার সিগারেট টান আর আমার প্রশ্নের জবাব দিতে থাক’।(রিয়াদ) 


• রাজ জ্বলন্ত সিগারেট টা ঠোঁটে চাপে,,নিচের ঠোঁটের কোনে রক্ত জমাট বেঁধে রয়েছে,, ঠোঁট টা অনেক জায়গায় বাজে বাবে কাটা যার কারণে সিগারেট টা ঠোঁটে চাপলে রাজের হালকা ব্যথা অনুভব হয়। তবুও যেন সে থেমে নেই জোরে জোরে চারটা টান দিয়ে সিগারেট টা শেষ করে ফেলে। আমরা যেখানে ছিলাম,, অ হে  তুই যতক্ষন পর্যন্ত আমাকে এখানে বেঁধে রাখবি ততই তর সমস্যা হবে কারণ আমি পারমাণবিক বোমার চেয়ে বেশি শক্তিশালি। আমাকে এখনই মেরে ফেল নয়তো পরে আবার তর আশা অপূর্ণ ই থেকে যাবে।(রাজ)


• সালা মাদা*** তকে চাইলে এখনই মেরে দিতে পারি কিন্তু তকে যে মারবে সে এখনও আসে নাই। ভাগ্য টা তর খুবই ভালো তা না হলে তুই এখন পর্যন্ত বেচে আছিস।(রিয়াদ)


• রাজের ভাগ্য সম্পর্কে সে নিজেই অবগত নেই,,রাজের খারাপ সময় সে নিজেই ঠিক করে আবার ভালো সময়ও সে নিজে ডিসাইড করে। আমি জানি আমার ভাগ্য এখন কি লেখা আছে তবে আমি এখন মরবো না এটা তো শিউর।(রাজ)


• আত্মবিশ্বাস ভালো কিন্তু এত বেশি আত্নবিশ্বাস ভালো না। (রিয়াদ)


• হিহিহিহি.. রাজ জানে তার মাইন্ড যতক্ষণ পর্যন্ত ঠিক আছে ততক্ষণ পর্যন্ত কেউ তার কিছু করতে পারবে না।( রাজ) 


• রিয়াদ বসা থেকে উঠে এসে রাজের বাঁধন গুলো খুলতে থাকে। উপস্থিত সবাই প্রায় অবাক,, রাজ এতক্ষণ রিয়াদের সাথে কথা বলে বুঝে গেছে তার সাথে কি রকম মাইন্ড গেম খেলতে হবে তাই সে কথা টা বলছে। আর কথাটা শুনে রিয়াদ হার্ট হয়ে গেছে যার জন্য সে এমন করছে।নে খুলে দিলাম তর সব বাঁধন দেখি তুই কি করতে পারিস,, আজ তর এমন অবস্থা করবো তুই নিজে নিজেকে দেখে ভয় পেয়ে যাবি,,রিয়াদ তার শার্টের বুতাম গুলো খুলতে খুলতে রাজকে বলছে।


• রাজ বুঝে গেছে শিকার নিজে এসে ধরা দিচ্ছে তাই তাকে তেমন বাবে প্রস্তুত হলে হবে। রাজ নিচের দুই টা বুতাম খোলে শার্ট টা টেবিলের উপর রাখে,,সাদা গেঞ্জির ভিতর স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে সিক্স পেক বডি।


• রিয়াদও তার সাদা শার্ট টা খোলে টেবিলের উপর রাখে। পিছন থেকে.    পয়েন্ট 38 রিবালভার টা রাখে টেবিলের উপর,, গাড় টা হালকা ঘুড়িয়ে ব্যয়াম করে নিচ্ছে। পা টা হালকা উচু করে রাজের দিকে স্লাইড করে কিন্তু রাজ সেপ্টি নিয়ে সরে আসে,, কিন্তু রিয়াদ তার পরের এটাক টা মিছ করতে চায় না তাই ডান হাত দিয়ে রাজের তলপেটে হিট করে রাজ দুর্বল থাকায় দূরে ছিটকে পরে,, রিয়াদ যেয় রাজকে টেনে তুলে। রাজ মুচকি হেসে নিজের মাথাটা দিয়ে জোরেই একটা হিট করে রিয়াদের কপাল বরাবর,, রিয়াদ সামান্য দূরে সরে যায়। রাজ যেন এটার অপেক্ষা তেই ছিল টেবিলের উপর থাকা গান টা নিয়ে পর পর তিন টা গুলি চালায় একটা যেয়ে লাগে পলাশের কপালে, পরের টা কালামের মুখের চোয়াল বরাবর,, রাজের পিছনে দাঁড়িয়ে থাকা ছেলেটার বাম পায়ে যেয়ে গুলি টা লাগে। আবদ্ধ রুমটা এখন নিস্তব্ধতা বিরাজ করছে দুটা লাশ পরে আছে নিচের ফ্লোরে, পায়ে গুলি লাগা শাওন নামের ছেলেটা ব্যথা সহ্য করতে না পেরে জ্ঞান হাড়ায়।


• রাজ এই নিস্তব্ধত রুমে জোরে জোরে হাসতে থাকে,, টেবিলের উপর থাকা সিগারেটের পেকেট থেকে একটা সিগারেট জ্বালায় আর টানতে থাকে রাজ পিছনের দিকে ঘুরে একবার দেখে নেয়,, রিয়াদ যেন এটার ই অপেক্ষা করছিলো সে উঠে দৌড়ে রাজ কে মারতে আসবে তখনই একটা গুলির শব্দ হয়। গুলিটা রাজ না দেখেই চালায় সেটা যেয়ে সোজা রিয়াদের ডান হাঁটুর মধ্যে লাগে।রাজ জোরে হাসতে হাসতে বলে- রাজের নিশানা কখনো মিছ হয় না। শুন রিয়াদ   ‘যার কথার চেয়ে কাজের পরিমান বেশী, সাফল্য তার কাছেই এসে ধরা দেয়। কারণ, যে নদী যত গভীর তার বয়ে যাওয়ার শব্দ তত কম। আমাকে যেন কে আসবে মারতে দেখি তর কোন বাপ এসে আমাকে মারে। রাজের কথাটা শেষ হওয়ার সাথে সাথে রুমের দরজায় কেউ কড়া নাড়ে। 


• রিয়াদ উচ্চ সরে হাসতে থাকে বলে- নে আমাকে এখন ই মেরে দে নয়তো ওরা আসলে তকে কিন্তু বাঁচিয়ে রাখবে না। আমার দিকে এমন ভাবে চেয়ে না থেকে দরজা টা যেয়ে খুলে দে। (রিয়াদ)


• রাজ কিছুক্ষন চুপ করে থেকে জোরেই হেসে উঠে বলে- যা তর মেহমান তুই যেয়ে তাকে ভিতরে নিয়ে আয়। (রাজ)


• রিয়াদ কোনো রকমে খুরে খুরে দরজার কাছে এসে দরজাটা খোলে দেয়,, বাইরে থেকে কোনো এক আগন্তুক ভিতরে প্রবেশ করে। 


• রাজ আগন্তুক টা কে দেখে পাগলের মতো হাসতে থাকে,,এমন ভাবে হাসছে আগন্তুক টা কে দেখে যেন কত দিনের পরিচয় আগন্তুকের সাথে আর................ 


@@@ চলবে @@@


[ আমার এই আইডিতে কিছু ফ্রেন্ড লাগবে আশা করি সবাই রিকোয়েস্ট দিয়ে পাশে থাকবেন]ধন্যবাদ 


wait for the next part.

No comments:

Post a Comment

ok

KGF of Diamond City. ৪ # লিখা :- RAJA Bhuiyan. (মি.440) # পর্ব :- ০ ৪

 # গল্প :- KGF of Diamond City. ৪ # লিখা :- RAJA Bhuiyan. (মি.440) # পর্ব :- ০ ৪ ............. আকাশে তাজা সূর্যের তীব্র আলো। শকুন আর গাংচিলদ...