রহস্যময় মাফিয়া সিরিজ
গল্প: খুনী দ্যা মাস্টার মাইন্ড
লেখক : RAJA Bhuiyan.
পর্ব: ২০
.................
রাজ কে এমন ভাবে হাসতে দেখে রিয়াদ বলে-- কিরে মৃত্যু কে সামনে দেখে কি পাগল হয়ে গেছিস। রাজ কিছু বলে না শুধু মুচকি হাসে। রিয়াদ এবার আগন্তুক টা কে উদ্দেশ্য করে বলে- দেখ ভাই এই কুত্তার বাচ্চা সব গুলো কে মেরে দিয়েছে। চল এখন একে মেরে দিয়ে এখান থেকে কেটে পরি এই কুত্তার বাচ্চা কে আমার বিশ্বাস নেই যখন তখন কিছু করে দিতে পারে। আগন্তুক টা কিছু বলে না চার পায়ার প্লাস্টিকের চেয়ার টা টেনে টেবিলের সামনে বসে, টেবিলের উপর থাকা সিগারেটের পেকেট থেকে একটা সিগারেট জ্বালায় দুইটা টান দিয়ে বলতে থাকে -- কিরে রিয়াদ কার রুচি এমন খারাপ হয়ে গেছে যে এই কম দামি সিগারেট খায়।
• রাজ একটু স্পষ্ট করেই হেসে বলে- বিষাক্ত জিনিস এটা দামি আর কম দামির কি আছে,, এটা তো মানুষের মাইন্ড গেম খেলতে সাহায্য করে। দামি ব্রেন্ডের সিগারেট খেলে কিন্তু বেশি ভালো মাইন্ড গেম খেলতে পারবে না। আর সামনে যা আছে তা না খেয়ে যদি আরেক টার আশা করো তাহলে কিন্তু তুমার কাছে কোনোটাই ভালো লাগবে না। (রাজ)
• আগন্তুক টা রাজের কথা শুনে হেসে হেসে জ্বলন্ত সিগারেটে আবার টান দেয়। রিয়াদ ধর তর সাথে তরই কোনো এক বন্ধু বা কাছের কেউ বেইমানি করে তাহলে কেমন লাগবে তর কাছে আবার মৃত্যুটা হটাৎ করে হবে হয়তো অনেক প্রিয়জন খবরও পাবে না লাশ গুলো দেখে অনেকে ভয় পেয়ে দূরে সরে যাবে। রাস্তার পাতি কুকুর গুলো গেউ গেউ করে মানুষের কাছ থেকে লাশ টা টেনে নিয়ে খুবরে খুবরে খাবে কেমন হবে তখন।(আগন্তুক)
• রিয়াদ আগন্তুক কে উদ্দেশ্য করে বলে- কিরে তুই তু আগে এমন রহস্যময় কথা বলতি না এখন এত কথা বলছিস কেনো। কাজ টা শেষ করে তাড়াতাড়ি চাচার কাছে যেতে হবে।(রিয়াদ)
• রিয়াদ তুই জানিস কি ভিতুরা একটু বেশিই কথা বলে যার কারণে তারাই বেশি ঠকে। তুইও কিন্তু বেশি কথা বলিস মনে হয় না তর সাথে মাইন্ড গেম খেলতে আমার জমবে।(রাজ)
• রিয়াদ এক পায়ের উপর ভর দিয়ে কোনো রকমে রাজের সামনে এসে গেঞ্জি টা ধরে টানতে থাকে আর বলে- তুই একটু বেশিই কথা বলছিস নিজেকে অনেক বড় মনে করিস তুই।(রিয়াদ)
• রাজ তার হাত দিয়ে রিয়াদের হাত দুটু ছাড়িয়ে নিয়ে একটা ঘুশি দেয় রিয়াদের মুখ পাজরে। রিয়াদ দূরে ছিটকে গিয়ে পরে। তকে তখনই বলেছিলাম আমাকে মেরে দে কিন্তু তুই তা শুনলি না এখন বিপদ তুই নিজেই ডেকে এনেছিস।(রাজ)
• আগন্তুক টা সিগারেট টানছে আর শব্দ করে হাসে। রিয়াদ আগন্তুক টা কে উদ্দেশ্য করে বলে- তুই বসে বসে সিগারেট টানছিস কেনো দেখতে পাচ্ছিস না আমাকে হিট করছে। (রিয়াদ)
• রাজকে এখন কোনো হিংস্রের চেয়ে কম লাগছে না মনে হচ্ছে সে পারলে এখনই তার পুরু গেম টা শেষ করে দিতে পারে কিন্তু সে একজন পাক্কা মাইন্ড গেমার তাই সে আরো মাইন্ড গেম খেলতে চায়। রিয়াদ আমি তখন চুপ করে ছিলাম এর মানে এই নয় যে আমি তদের কাছে হার মেনে নিয়েছি আমার নিরবতা আমাকে অনেক কিছু দেয় যার কারণে আমি কোনো গেমে সহজে হাড়ি না৷ আমি যেটাতে হাত দেই ঐটাই আমি সফল করেই ছাড়ি।(রাজ)
• রিয়াদ রাজকে উদ্দেশ্য করে বলে- মাদা** তকে আজ আমি নিজ হাতে মারবো,,এখানে তর কোন বাপ তকে বাঁচাতে আসবে না। কথাটা বলেই রিয়াদ বসা থেকে উঠে দাঁড়ায়,,টেবিলের উপরে থাকা গান টা নিয়ে রিলোট দিয়ে নেয় সে রাজের থেকে সামান্য লম্বা হওয়ায়, রাজের কপাল বরাবরই পিস্তল টা তাক করে। রিয়াদ ট্রিগার চাপ দিলেই গরম বুলেটে রাজের কপাল টা বেদ করে বুলেট টা শূন্য বেড়িয়ে যাবে। রাজ শুধু মুচকি হাসে, তার সামনে যে মৃত্যু দূত দাঁড়িয়ে আছে সে যেন এটা দেখেও না দেখার ভান করে আছে। রিয়াদ ও মুচকি হেসে উচ্চ সরে বলতে থাকে -- কিরে মৃত্যুর সামনে দাঁড়িয়ে আছিস তবুও হাসতেছিস কেনো, ভয়ে পেয়ে এবার কি সত্যি পাগল হয়ে গেছিস। (রিয়াদ)
• রাজ কেবল রিয়াদের দিকে চেয়ে মুচকি হাসে কিছুক্ষন পর এখানে কি হবে রাজ যেন এটা ভেবে নিয়েছে তাই রাজ বলে--মৃত্যুর সামনে দাঁড়িয়ে ভয় তো পাবে সে যার ভিতর মৃত্যুর ভয় আছে। কিন্তু আমি মৃত্যু কে ভয় পাই না কারণ আমি জানি যেকোনো দিন মরতে হবে তাহলে মৃত্যু কে সামনে থেকে দেখে ভয় পাবো কেনো। আর আমি জানি আমার এখনো মৃত্যুর সময় হয় নি মরবি তো এখন তুই।(রাজ)
• আগেই বলেছি তকে আত্মবিশ্বাস ভালো কিন্তু বেশি আত্মবিশ্বাস ভালো না। মৃত্যুর সামনে দাঁড়িয়ে তুই বলছিস তুই মরবি না,,একটা চাপ একটাই বুলেট তর নাম টা পৃথিবীর বুক থেকে মুছে যাবে, বলেই ট্রিগারে চাপ দিবে তখনই গুলি করার শব্দ হয় ঘর টায় এখন পিন পিন নিরবতা। কিন্তু নিরবতার মাঝেও দুই জন ছেলের উচ্চ সরে হাসার শব্দ আর এক জনের অাতংকের চিৎকার। রিয়াদ যেন কথা বলার ভাষা হাড়িয়ে ফেলছে,, পিছন থেকে আগন্তুক টা G18 দিয়ে পর পর চার টা গুলি করে চারটা বুলেট ই যেয়ে রিয়াদের পিঠ বরাবর লাগে। আগন্তুক টার বাম হাতে অর্ধেক জ্বলন্ত সিগারেট আর ডান হাতে পিস্তল। বেশ আরাম করে বসেই গুলিটা চালায় আগন্তুক টা,,রাজ উচ্চ সরে হাসতে থাকে সাথে আগন্তুক টাও সায় দিচ্ছে। আগন্তুক টা তার মুখ থেকে মাক্স টা সরিয়ে নেই ষাট ওয়াটের বাল্বের হলদে আলোয় আগন্তুকের মুখ টা স্পষ্ট দেখতে পারছে রিয়াদ।
• রিয়াদের শরীরটা কেমন যেন দুর্বল হয়ে আসছে চাইলেও যেন দাঁড়িয়ে থাকতে পারছে না। সে মাটিতে ধসে পড়ছে মৃত্যু যেন তাকে এখন গ্রহণ করবে শেষে সে একটা কথা বলে-- বেইমানি কেনো করলি তুই এটা আমার সাথে।(রিয়াদ)
• আগন্তুক টা হাসতে হাসতে বলে -এই পৃথিবীতে সেই সবচেয়ে বেশি ধোকা খায়। যে নিঃসন্দেহে মানুষেকে অন্ধের মত বিশ্বাস করে যায়। যেমন তুই আমাকে অন্ধের মতো বিশ্বাস করে ধোঁকা টা খেয়ে নিলি।(আগন্তুক)
• রিয়াদের যেন শ্বাস নিতে অনেক কষ্ট হচ্ছে তবুও আস্তে করে আগন্তুক কে উদ্দেশ্য করে বলে-- তর বেইমানীর ফল তুই পাবি চিন্তা করিস না,, রা..... রিয়াদ আর কিছু বলতে চাইছিলো কিন্তু তা আর বলতে পারলো না এর আগেই তার নিশ্বাস টা বন্ধ হয়ে যায়।
• রাজ আগন্তুকের হাতে থাকা G18 টা নিয়ে,, নিচে অজ্ঞান অবস্থায় পরে থাকা শাওন নামের ছেলেটির কপাল বরাবর দুইটা গুলি করে আগন্তুকের দিকে চেয়ে মুচকি হাসি দেয়। টেবিলের উপর থাকা সিগারেটের পেকেট থেকে একটা সিগারেট জ্বালায় আর সেটা টানতে থাকে।
• রাজের মুচকি হাসের প্রতি উওরে সেও একটা মুচকি হাসি উপহার দিয়ে বলতে থাকে--এই শহর টা আসলেই বেইমানির শহর এখানে কাউকে বিশ্বাস করা মনে নিজের কবর নিজে তৈরী করা। মনে হয় সময় চলে এসেছে গেমটা কে শেষ করার।(আগন্তুক)
• রাজ কিছু বলে না সোজা হাঁটা দেয় দরজার দিকে পিছনে একবার চেয়ে বলে-- বেইমানী..হিহিহিহিহি আমার সাথে বেইমানি করার আগে ওকে দশ বার চিন্তা করতে হবে। আর গেমটা একটু আলাদা টাইপের হবে প্লেন বাদে কিছু করে না এই রাজ,, সিগারেটে আরেক টা টান দিয়ে বেড়িয়ে আসে রুম থেকে।
• রাজ বের হওয়ার সাথে সাথে আগন্তুক টা ঠোঁটের কোনে একটা হাসি ঝুলিয়ে রিয়াদের লাশের পাশে একটা ট্যাটু একেঁ বেড়িয়ে পরে তার অজানা গন্তব্যে।
.................
“ রাত প্রায় ২টার উপর বাজে কিন্তু রাফি সন্ধ্যায় যে বাসা থেকে বের হইছে এখনো বাসায় আসে নি।”
নুসরাত এখন দাঁড়িয়ে আছে রাফির চিলাকোঠার রুমের সামনে। ঐই দিন রাতের ঘটনার পর থেকে রাফির প্রতি জানার আগ্রহ যেন বেড়েই চলেছে নুসরাতের তাই আজ রাফির রুমটা ভালো করে চেক করে দেখবে কোনো ক্লো যদি যদি পাওয়া যায় তার সম্পর্কে। বাসার অন্য চাবি দিয়ে চিলেকোঠার রুমে ডুকে নুসরাত,, রুমের অবস্থা বেশি একটা ভালো না চারিদিকে সিগারেটের পেকেট আর ছোট ছোট সিগারেটের টোকরা,, সাদা কালারের হালকা ময়লা একটা বিছানার চাদর দুইটা বালিশ,, বিছানার পাশেই একটা ব্যাগ রাখা আছে। নুসরাত ভাবছে ব্যাগ টা চেক করবে কি না। অবশেষে সব চিন্তা বাদ দিয়ে ব্যাগ টা হাতে নেয় নুসরাত। সে ব্যাগ টা খুলে এমন কিছু দেখবে আশা করে নি,, They are Mafia king. ইংরেজি নোবেল আরো কিছু ছবি যেখানে চারজন ছেলে গান হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে আবার কয়েকটি ছবির উপর লাল কালি দিয়ে কিছু একটা চিহ্নিত করা। নুসরাত বুঝতে পারছে না রাফির ব্যাগে এগুলো কেনো হঠাৎ নুসরাতের চোখ আটকে যায় র্শ্ট একটা পিস্তল দেখে। ব্যাগে আর কিছু নেই তাই নুসরাত ব্যাগ গুছিয়ে বাইরে চলে আসে। ঘরটাতে সিগারেটের পুরা গন্ধে কেমন যেন বমি বমি পাচ্ছিলো নুসরাতের তাই সে বাইরে চলে আসে।
...
* তুই না আর কোনো সময় রাতের বেলা বাসায় আসবি না তাহলে আজ এত রাতে আসলি কেনো*
মফিজ মিয়ার কথায় রাফি চুপ হয়ে যায়। রাফির কোনো জরুরি কাজ থাকায় আজকে এত রাত হয়েছে বাসায় আসতে। এই কথাটাই সে মফিজ মিয়া কে বুঝতে পারছে না। হঠাৎ রাফির চোখের দৃষ্টি ছাঁদের দিকে গেলে। ছাঁদে অগ্নি চোখে তাকিয়ে আছে নুসরাত তার দিকে। রাফি বুঝতে পারছে আজ তার কপালে কোনো না কোনো বিপদ নিশ্চয়ই আছে তাই সে মফিজ মিয়ার সাথে কথা না বাড়িয়ে দৌড়ে ছাঁদে চলে আসে। সে নুসরাত কে দেখেও না দেখার ভান করে রুমের দিকে চলে আসতে যাবে তখনই পিছন থেকে নুসরাত রাগি কন্ঠে বলে।
• কিরে তকে তু নিষেধ করছিলাম এত রাতে বাসায় আসবি না তবুও কোন সাহসে তুই এটা করলি বল।(নুসরাত)
• রাফি বুঝতে পারছে না কি বলবে এখন,, নুসরাতের সামনে দাঁড়ালেই কেমন যেন তার জবাব বন্ধ হয়ে যায়। রাফি মাথাটা নিচু করেই আমতা আমতা করে জবাব দেয় -- আপু দেশের বাড়ি থেকে একটা বড় ভাই ঢাকায় আসছে তাই ওনার সাথে দেখা করতে করতে রাত হয়ে গেছে,, কাল থেকে আর এমন হবে না।(রাফি)
• নুসরাতের কাছে রাফির উত্তর টা একটুও বিশ্বাস হয় না। কারণ রাফির চোখে মুখে ছিল আতংকের ছাপ। নুসরাত রাফির কথার প্রতি উওরে একটা মুচকি হাসি দেয়। তা গ্রামের বড় ভাই এখন কোথায় আছে শহরে আছে নাকি চলে গেছে। (নুসরাত)
• রাফির কাছে নুসরাতের মুচকি হাসি টা কেমন যেন রহস্যময় রহস্যময় লাগছে। রাফি এটাই বুঝতে পারছে না কেন নুসরাত তাকে এত প্রশ্ন করছে,, আগে তো এমন করে কখনো গুরুত্ব দিয়ে কথা বলতো না কিন্তু এখন তাই বুঝতে পারছে না রাফি। জ্বি আপু বড় ভাই এখানেই একটা বাসায় থাকে। (রাফি)
• রাফি তকে একটা কথা বলি- মানুষই একমাত্র প্রাণী যে পুরোপুরি সফল জীবনযাপন করে আফসোস নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। তুই আবার নিজের আসল পরিচয় লুকিয়ে রেখে আফসোস করিস না। মুচকি হেসে চলে যায় নুসরাত আর ছাঁদে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে নুসরাতের রহস্যময় কথা গুলো ভাবতে থাকে রাফি, তবে কি রাফির পরিচয় কোনো ভাবে জেনে গেছে নুসরাত।..
.........
“ রাজ তুমার সাথে আমার কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা আছে,, খাবার শেষ করে আরাম করে বসে কথা বলবো”
ডাইনিং টেবিলে উপর খাবার রাখা, আজ যেন এই দুতলা বাসায় কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। রাজ তার চেয়ার টা টেনে বসার সময়ই মেহেরাব রাজ কে উদ্দেশ্য করে কথাটা বলে। রাজ বসে মুচকি হাসি দিয়ে বলে-- সমস্যা নেই স্যার খাওয়া দাওয়া করে কথা বলব। আর স্যার আজ এত আয়োজন করা হয়েছে কেনো কোনো বিশেষ অনুষ্ঠান নাকি।(রাজ)
• মেহেরাব রাজের কথা শুনে মুচকি হেসে বলে-- কি আর বিশেষ অনুষ্ঠান হয়তো আজ কেউ বাসা ছেড়ে চলে যাবে তাই তাকে ভালো মন্দ খায়িয়ে বিদাই দিবো।(মেহেরাব)
• রাজ বুঝতে পারছে না কার জন্য এত আয়োজন করা হয়েছে আর কেই বা আজ বাসা থেকে চলে যাবে। তাই সে প্রশ্ন করে ফেলে -- স্যার বাসা থেকে কে চলে যাবে আর কই সে ব্যাক্তি যার জন্য এত আয়োজন। (রাজ)
• মেহেরাব রাজের কৌতূহল আর অস্থিরতা দেখে ঠোঁটের কোনে হাসি ঝুলিয়ে বলে-- আগে খাবার টা শেষ করো পরে না হয় দেখবে কে বাসা থেকে চলে যাবে আর কার জন্যই বা এত আয়োজন। (মেহেরাব)
• রাজ আর কিছু না বলে তার খাবার টা শেষ করে। খাবার টা শেষ করে একবার রিমির দিকে চেয়ে মুচকি হাসি দিয়ে সোফার দিকে চলে আসে। রাজ বসে বসে চিন্তা করছে কি এমন জরুরি কথা যার জন্য মেহেরাব তাকে এত গুরুত্ব দিয়ে কথা টা বললো।
* রাজ আমি তো রাফিন আর রাফসানের থেকে একজন কে ধরে ফেলেছি কিন্তু কে কোন টা সেটাই বুঝতে পারছি না **
মেহেরাবের এমন কথা শুনে রাজ যেন আকাশ থেকে পড়লো। এমন কথা বলছে মেহেরাব এর উত্তর রাজ কিভাবে দিবে বুঝতে পারছে না রাজ,,,,তাহলে কি.................
@@@ চলবে @@@
[ পর্ব টা দেরি করে দেওয়ার জন্য দুঃখীত। আর এই পর্বে সবার একটা একটা করে ভালো করে মন্তব্য আশা করছি। ]ধন্যবাদ
wait for the next part.
No comments:
Post a Comment
ok